Islamic forever-true stories of Rasul-Allah (PBUH).
This is one of the Islamic true stories and
greatest signs of God and the authenticity of Islam is a great proof that, the
events of Hazrat Mohammad Sallalahu Alaihe-Wasallam’s life have become publicly
as it were, There is no other event in the life of another Prophet in relegious
life. Of course, there is no doubt that, Because of the details of this the
more objection has raised on Hazrat Mohammad Sallalahu Alaihe-Wasallam, The
more objection is not possible to raised any other Prophet's existence. But there
is no doubt that, after all those objection, people may love entity of Hazrat
Mohammad Sallalahu Alaihe-Wasallam in the heart of such a relaxed heart and in
ecstatic mind such love can never be with any other person. That is the Islamic True Story Of Hazrat Mohammad
Sallalahu Alaihe-Wasallam’s life. The events of whose life are kept secret the
fear of becoming a victim of love with him is always there. The forever true the
life of Muhammad (peace be upon him) was a straightforward book. After all the
enemy's objection has been dissolved there is no page left of that book, from
where it can be possible to find out more new aspects or objections of his life.
In order to enter the real meaning and
significance of the heavenly books, it is necessary to present them with a
better example. And the best example is to be the one who is sent down upon it.
This matter is fine, the philosopher too. But many religions can not realize
its significance. For example, Hindu religion is presenting books of Vedas, but
they never say anything about the history of the Rishis and the Munis bringing
them. Pandits of Hindu religion still do not feel any need of this. It is very authentic history that similarly, Jews
and Christian scholars and priests say very openly too, There was a different
fault between the different prophet of the Israelites. They do not want to
understand that, the person who has chosen God for his words, if that person is
not able to correct the message, Then how do they correct the another? And if that
person was not worthy of correction, so why did God choose him? What was the reason that, He chose him, did not do any other? In it, there was any inability of Allah or
God, He had chosen David to be obedient to the jabur? He could have chosen any
other person from among those Israelites. Therefore, these two types of things
can not be acceptable. If it is assumed that the person on whom God had sent
down his message, could not correct the message, or if it is assumed that God
had chosen such a person, the person who was not able to amend, so both of
these types of ideas will be completely contrary to intellectual
considerations. In fact, such
misconceptions have arisen due to different religions distant from their
respective teachers. That is, due to the increase in time interval. However, it
may be that, because human intelligence is not mature enough, it is not
possible to visualize or perceive the errors in ancient times. It is true. But
it was possible to realize its importance since the beginning of Islam.
An incident in Islamic true stories is, Hazrat Aishah (RA.) was married with
Prophet Muhammad (peace be upon him) at the age of thirteen / fourteen years. During
the time of Hazrat Mohammad Sallalahu Alaihe-Wasallam's death, then she (RA :)
was 21 years old. She did not even know about education. However, the actual
theory became apparent to him very clearly. One day a person asked him to know
something about the character of Rasool karim (pbuh), he said, Muhammad the
Prophet (peace be upon him) was the character of the whole of the Qur'an.
(Bukhari and Abu Daud). Whatever he used to say was from the Qur'an and his
actions, there was nothing other than the original reality of the Qur'an. Every
beauty characteristics which is described in the Qur'an, his practice or work
on it was worthwhile and fulfilled. And every work or practice he used to do
was taught the Qur'an.
Hindu, Christian, Jewish, and Masihah philosophy
failed to understand the significance of the subject, she
was able to understand the meaning of that matter. He has expressed this tone
of vision in a small tone, how can it be possible that What does a saint give
to the world, he himself will not follow or work? Or, he will do his own work, but he will hide
it for the world? That is why, you do not need any history to give the Prophet
Muhammad's character (peace be upon him). He was an honest, straightforward and
open person. It is not hide it is very true history. He used to do what he used
to say, and used to say what he used to do. We have seen him, so I understand
the Qur'ān, and those who came later, also read the Quran and understand the
Prophet Muhammad (peace be upon him).
Now following the Islamic true stories or events we should to understand the right religion,
our Prophet Mohammad Sallalahu Alaihe-Wasallam, our islam.
হযরত মোহাম্মদ সালল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম হলেন আল্লাহর সবচেয়ে
বড় নিদর্শন ও ইসলামের সত্যতার মহিমান্বিত রূপ । তাঁর জীবনের যেসকল ঘটনাগুলি যেভাবে প্রকাশ ঘটেছে এমনটি আর অন্য
কোন নবীর জীবনে ঘটেনি । এবং এত কোন সন্দেহ নেই যে তাঁর উপর যেমন অভিযোগ আনয়ন করা হয়েছে
তা অন্য কোন নবীর উপরে আনা সম্ভব হয়নি । এতদসত্বেও মানুষ হযরত
মোহাম্মদ সালল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লামের পবিত্র সত্তার সাথে যেভাবে প্রেম করতে পারে
সেভাবে আর অন্য কোন মানুষের সাথে সম্ভব নয় । এটা সত্যি যে যার জীবনের ঘটনগুলি গোপন
থাকে তার সাথে প্রেম কিভাবে সম্ভব । আর এদিক থেকে হযরত মোহাম্মদ সালল্লাহু আলাইহে ওয়া
সাল্লাম এর জীবন ছিল সবার জন্য খোলামেলা বইয়ের মত যাতে কোন সন্দেহের অবকাশ ছিল না ।
যেখানে শত্রুদের যাবতীয় অভিযোগ বিলীন হয়ে যাবার পরেও আর কোন আপত্তি বা নতুন কোন ওজর
বের করা সম্ভব না ।
আর তাই আসমানী কিতাব গুলোর আসল অর্থ মানুষের মাথায় ঢুকানোর
জন্য দরকার উত্তম উদাহরণ। কোরআন হল সেই সর্বোত্তম উদাহরণ যার উপর এটা নাযীল হয়ে থাকে
। কিন্তু অনেক ধর্ম এর সঠিক ব্যাখ্যা বুঝতে চায় না । যেমন হিন্দু ধর্মের কথা বলা যায়,
তাদের বেদ কিতাব আনয়নকারী ধর্মগুরুদের ইতিহাস সম্পর্কে কেউ সঠিক কিছু বলতে পারে না
বা এখনো এর কোন প্রয়োজনীতাও কেউ উপলব্ধি করতে চায়নি ।
বিধর্মীরা বলে থাকে যে আমাদের বিভিন্ন নবীর ভিন্ন ভিন্ন রকমের
দোষ ছিল । বিশেষ করে বনী ইসরাইলদের । হাকীকত হল এই যে খোদা- তায়ালা যাকে তাঁর বণীর
জন্য মনোনিত করেছেন সে যদি তার নিজের সংশোধন না করতে পারে তবে পরের সংশোধন কিভাবে করবে
? আর সে যদি নিজের সংশোধনের যোগ্যই না হতেন তবে খোদা-তায়ালা তাকে কেন মনোনিত করবেন
? এমন ধরনের আরো অনেক পরিস্থিতি রয়েছে যেখানে নিজ নিজ ধর্মের গুরুদের থেকে পৃথক হয়ে
যাবার কারণে এই ধরনের বিভ্রান্ত ধারণার সৃষ্টি হয়েছে । কিন্তু আমাদের ইসলামের ধর্ম
কিন্তু সেই ধরনের যাতে সৃষ্টি না হয় তার জন্য শুরু থেকেই ইসলামের বিভিন্ন বিষয় গুলো
নিয়ে উপলব্ধি করে আসছে এবং গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে । ভেবে দেখুন হযরত আয়েশা (রা.) এর বয়স
যখন ১৩ কি ১৪ তখন তিনি বিয়ে করেন এবং হুজুর পাক (সাল্লালাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম ) ইন্তেকালর
পর তাঁর বয়স হয়েছিল ২১ বছর । তিনি কিন্তু তেমন পড়ালেখা জানতেন না । অথচ ইনার কাছে যখন
হুজুর পাক (সাল্লালাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম ) এর চরিত্র ও আদর্শ সম্পর্কে জানতে চাওয়া
হল তিনি খুব সূক্ষ ভাবেই জবাব দিলেন – কোরআন-ই হচ্ছে রাসূল পাক (সাল্লালাহু আলাইহে
ওয়া সাল্লাম ) এর চরিত্র । ( বোখারী ও আবু-দাউদ শরীফ ) । তিনি যা করতেন এবং বলতেন তরি
সবই ছিল কোরআনের বাস্তব তালীম । এছাড়া আর কিছুই না।
বিধর্মীরা য়েখানে এই দর্শন গুলো অনুধাবন করতে ব্যার্থ সেখানে
হযরত আয়েশা (রা.) খুব চমৎকারভাবেই ব্যক্ত করতে সমর্থ হয়েছেন । তিনি বোঝাতে সক্ষম হয়েছেন
যে, এক সাধু ব্যাক্তি যিনি নিজে ভাল কাজ করার শিক্ষা দান করেন অথচ নিজে করে না বা নিজে
করেন কিন্তু দুনিয়া থেকে তিনি তা গোপন রাখেন ? এজন্য তোমাদের তারঁ সম্পর্কে জানবার
জন্য কোন ইতিহাসের প্রয়োজন নেই । তিনি ছিলেন সৎ, সরল এবং প্রাকাশ্য । আমরা দেখেছি তাই
কোরান বুঝেছি । তাই তোমরা যারা পরে আসবা তারা কোরআনকে পড় এবং রাসূলকে বোঝ ।
আল্লাহুমা সা্ল্লে আলা মুহামাদ্দীন
কামা সাল্লায়তা আলা ইব্রাহীমা
ওয়া আলা আলে ইব্রাহীমা ওয়া বারেক ওয়া সাল্লেম
ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ ।
কামা সাল্লায়তা আলা ইব্রাহীমা
ওয়া আলা আলে ইব্রাহীমা ওয়া বারেক ওয়া সাল্লেম
ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ ।
0 comments:
Post a Comment